ঘাম নয়, আরাম চাই? চার্জার ফ্যান দিলেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস দিন-রাত!

নতুন বছরে ৬০% ডিসকাউন্ট অফার
বিদ্যুৎ থাকুক বা না থাকুক, আর গরমে অস্থির হওয়ার কোনো কারণ নেই! আমাদের চার্জার ফ্যানগুলো বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন আপনি সবসময় থাকেন ঠাণ্ডা ও স্বস্তিতে। দীর্ঘসময় চার্জ ধরে রাখা ক্ষমতা, নীরব অপারেশন, লাইটসহ কম্বো ফিচার আর সহজে বহনযোগ্য ডিজাইনের কারণে এই ফ্যান হয়ে উঠবে আপনার গরমের সেরা সঙ্গী। ঘরে, অফিসে কিংবা লোডশেডিংয়ের সময়—সবখানেই এনে দেবে প্রশান্তির হাওয়া। এখনই অর্ডার করুন

আমাদের ফ্যানের কিছু ফিচার
- দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি: একবার চার্জে চলে ৬-৮ ঘণ্টা পর্যন্ত।
- LED লাইটসহ: অন্ধকারে আলোর প্রয়োজনেও কাজে আসে।
- স্পিড কন্ট্রোল সিস্টেম: নিজের মতো করে বাতাসের গতি নিয়ন্ত্রণ করুন।
- হালকা ও সহজে বহনযোগ্য: বাসা, অফিস বা ভ্রমণ—যেকোনো জায়গায় ব্যবহারযোগ্য।
- USB চার্জিং সুবিধা: পাওয়ার ব্যাংক বা মোবাইল অ্যাডাপ্টার দিয়েও সহজে চার্জ দেওয়া যায়।

- বিদ্যুৎ না থাকলেও কাজ করে
- একবার চার্জেই দীর্ঘসময় বাতাস
- শক্তিশালী ব্যাটারি — ৪০০০mAh+ ব্যাটারি, চলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা
- সাইলেন্ট অপারেশন — বাতাস চলবে, কিন্তু শব্দ নয়
- বিল্ট-ইন LED লাইট — আলো ও বাতাস একসঙ্গেবিশেষ করে রাতে কাজে আসে
ফ্যানটি কেন আপনার এই মুহূর্তে প্রয়োজন
বর্তমানে বাংলাদেশে লোডশেডিং প্রায় নিত্যদিনের সঙ্গী। গরমের সময় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে ঘাম, অস্বস্তি আর বিরক্তি যেন আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ঠিক এই সময়েই চার্জার ফ্যান হতে পারে আপনার সেরা সঙ্গী। একবার চার্জ দিলেই এটি চলবে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত—বিদ্যুৎ না থাকলেও বাতাস থাকবে নিরবিচারে!
বাসায় ছোট শিশু, বৃদ্ধ বা অসুস্থ কেউ থাকলে চার্জার ফ্যান যেন আরও বেশি দরকারি হয়ে পড়ে। কারণ গরমে তাদের কষ্ট সবচেয়ে বেশি হয়। এমনকি যারা ঘরে বসে পড়ালেখা করেন বা অনলাইনে কাজ করেন, তাদের জন্যও এটা অত্যন্ত কার্যকর। গরমে যখন মনোযোগ নষ্ট হয়, তখন ঠান্ডা বাতাস আপনাকে স্বস্তি দেবে ও কাজেও ফোকাস বাড়াবে।
শুধু বাসার জন্য নয়, চার্জার ফ্যান আপনি ভ্রমণ, পিকনিক, মসজিদ বা অফিসেও সহজে ব্যবহার করতে পারেন। এটি হালকা, চার্জ দেওয়া যায় মোবাইল চার্জারের মতোই, আর বিদ্যুৎ বিলের কোনো চিন্তাই নেই। তাই স্বস্তি, সাশ্রয় এবং সুবিধার এক অনন্য সমাধান হতে পারে একটি ভালো মানের চার্জার ফ্যান।

ফ্যানটি কিনে কি আপনার আসলেই লাভ হবে?
আপনি এই ফ্যানটি কিনে নিঃসন্দেহে লাভবান হবেন—কারণ এটি শুধুমাত্র একটি সাময়িক সমাধান নয়, বরং একটি দীর্ঘমেয়াদি ইনভেস্টমেন্ট। লোডশেডিং যত বাড়ছে, এই চার্জার ফ্যান ততই প্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে। শক্তিশালী ব্যাটারির কারণে এটি চলবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, বিদ্যুৎ না থাকলেও আপনি থাকবেন ঠান্ডা ও স্বস্তিতে। বাজারের তুলনায় কম দামে এমন ফিচারসমৃদ্ধ ফ্যান পাওয়া দুর্লভ, আর একবার কিনলে বহুদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়—এটি একবার কিনলে, আপনি পাবেন আরাম, সাশ্রয় এবং মানসিক শান্তি—সবকিছু একসঙ্গে!

ফ্যানটি কিনলে আপনি যে সুবিধা পাচ্ছেন
- নীরব অপারেশন – খুবই কম শব্দে চলে, ঘুম বা কাজের সময় বিরক্ত করবে না।
- 360° এয়ার ফ্লো কভারেজ – পুরো ঘরে বাতাস পৌঁছায়, শুধু একদিকে না।
- বেবি-সেফ ডিজাইন – ছোটদের জন্য নিরাপদ, ফিঙ্গারপ্রটেকশন গ্রিলসহ।
- অ্যালার্জি-ফ্রেন্ডলি ফ্যান – ধুলাবালির পরিমাণ কম রাখে, শ্বাসের সমস্যা কমায়।
- লো-মেইনটেনেন্স – পরিষ্কার ও যত্নে ঝামেলা কম, সহজে ময়লা জমে না।
- ব্যাকআপ মোড – লো ব্যাটারি হলেও শেষ পর্যন্ত বাতাস দেওয়া অব্যাহত রাখে।
- মাল্টি-এঙ্গেল অ্যাডজাস্টমেন্ট – আপনার পছন্দ অনুযায়ী বাতাসের দিক ঘোরাতে পারবেন।
- ইনডোর ও আউটডোর ইউজ – বাড়ির ভেতর বা বাইরে, দু’জায়গাতেই কার্যকর।
- ক্যাম্পিং ও ট্রাভেল ফ্রেন্ডলি – ভ্রমণে বা বাইরে গেলে দুর্দান্ত সঙ্গী।
- Silent নাইট মোড – রাতের জন্য বিশেষ কম আলো ও নরম বাতাস মোড।
ফ্যানটি না কিনলে আপনি কী হারাবেন?
- লোডশেডিংয়ে ঘেমে অস্থির হয়ে থাকবেন – বিদ্যুৎ না থাকলেই অস্বস্তিকর গরমে কষ্ট পেতে হবে।
- ঘুম হবে না ঠিকমতো – রাতে ঘামে ভিজে ঘুম ভেঙে যাবে, মন-মেজাজ খারাপ হবে।
- ছোট বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে – অতিরিক্ত গরমে শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
- দামী ফ্যান খুঁজতে গিয়ে বাজেট ছাড়িয়ে যাবে – পরে কিনতে গেলে এর চেয়ে বেশি দাম দিতে হতে পারে।
- ভ্রমণে বা বাইরে গিয়ে ভুগবেন – চার্জার ফ্যান না থাকলে বাইরে কোথাও ঠান্ডা পাওয়ার উপায় থাকবে না।
- ইমারজেন্সি সময়ে বাতাস পাবেন না – হাসপাতাল, পরীক্ষা বা গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে সমস্যায় পড়বেন
- ইমারজেন্সি সময়ে বাতাস পাবেন না – হাসপাতাল, পরীক্ষা বা গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে সমস্যায় পড়বেন।
- বারবার অন্যের কাছে ফ্যান চাইতে হবে – বিরক্তিকর ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
- ঘরের পরিবেশ অস্বস্তিকর থাকবে – সব সময় গরমে অতিষ্ঠ লাগবে, কাজেও মন বসবে না।
- শেষ মুহূর্তে হাহাকার করতে হবে – যখন দরকার পড়বে, তখন হাতে কিছু থাকবে না।